channels4_profile (2)

কোরআন সুন্নাহ অনুযায়ী জ্বীন যাদু ও বদনজরের সকল সমস্যার পূর্ণাঙ্গ সমাধান ৷

عن عائشة رضي الله عنها قالت: أَمَرَنِي رَسولُ اللَّهِ صلَّى اللهُ عليه وسلَّم -أوْ أمَرَ- أنْ يُسْتَرْقَى مِنَ العَيْنِ.
» হযরত আয়শা রা: থেকে বর্নিত, তিনি বলেন: রাসূল সা: আমাকে বদনজর (জ্বীন, জাদু ইত্যাদি) থেকে বাঁচার জন্য রুকিয়ার মাধ্যমে চিকিৎসা গ্রহন করার আদেশ করেছেন ৷ (সহীহ বুখারী: হাদিস নংঃ ৫৭৩৮ )

বিস্তারিত জানতে ভিডিওটি দেখুন

নিম্মে বর্ণিত লক্ষনগুলোর মধ্যে অনেক গুলো বা ৪/৫/৬ টা মিললেই প্রাথমিক ভাবে ধরে নিতে পারেন যে আপনার মধ্যে বদনজর ও জীন যাদুর সমস্যা রয়েছে । তখন আপনার জন্য রুকিয়া করা জরুরী হয়ে যাবে ৷

* লক্ষণ সমূহ *

১। শরীরে জ্বর থাকা, কিন্তু থার্মোমিটারে না উঠা।
২। কোনো কারণ ছাড়াই কান্না আসা..
৩। প্রায়সময় কাজে মন না বসা, নামায যিকর ক্লাসে মন না বসা।
৪। প্রায়শই শরীর দুর্বল থাকা, ক্ষুধামন্দা, বমি বমি ভাব লাগা।
৫। চেহারা ধুসর/হলুদ হয়ে যাওয়া।
৬। বুক ধড়পড় করা, দমবন্ধ হয়ে আসা ও অস্বস্তি লাগা।
৭। অহেতুক মেজাজ বিগড়ে থাকা।
৮। আত্মীয়-স্বজন বা বন্ধুদের সাথে দেখা হলেই ভালো না লাগা।
৯। অতিরিক্ত চুল পড়া। চিকিৎসাতেও কাজ না হওয়া।
১০। পেটে প্রচুর গ্যাস হওয়া।
১১। বিভিন্ন সব অসুখ লেগে থাকা, যা দীর্ঘদিন যাবত চিকিৎসাতেও ভালো হয় না। (যেমন: সর্দিকাশি, মাথাব্যথা ইত্যাদি৷)
১২। হাত-পায়ে মাঝে মধ্যেই ব্যাথা করা, পুরো শরীরে ব্যাথা দৌড়ে বেড়ানো।
১৩। ব্যবসায় ঝামেলা লেগে থাকা।
১৪। যে কাজে অভিজ্ঞ সেটা করতে গেলেই অসুস্থ হয়ে যাওয়া।
১৫। স্বপ্নে উঁচু থেকে পড়ে যেতে দেখা,
১৬ ৷স্বপ্নে মৃত মানুষ দেখা। অথবা স্বপ্নে কাউকে মরে যেতে দেখা।
উপরের এই লক্ষনগুলোর মধ্যে অনেকগুলো বা ৪/৫/৬ টা মিললেই ধরে নিতে পারেন আপনি বদনজর লাগার সমস্যায় আছেন। তখন আপনার জন্য রুকিয়া করা জরুরী হয়ে যাবে ৷
ঘুম সংক্রান্ত লক্ষণ সমূহ-
১। নিদ্রাহীনতা: যার জন্য সারারাত শুধু বিশ্রামই নেয়া হয়, ঘুম হয়না ৷
২। উদ্বিগ্নতা: যেজন্য রাতে বার বার ঘুম ভেঙে যাওয়া।
৩। বোবায়ধরা: ঘুমের সময় কেউ চেপে ধরেছে, নড়াচড়া করতে পারছে না। প্রায়ই এমন হওয়া ৷
৪। ঘুমের মাঝে প্রায়শই চিৎকার করা, গোঙানো, হাসি-কান্না ইত্যাদি করা ৷
৫। ঘুমন্ত অবস্থায় হাটাহাটি করা ৷
৬। স্বপ্নে কোনো প্রাণিকে আক্রমণ করতে বা ধাওয়া করতে দেখা। বিশেষতঃ কুকুর, বিড়াল, ইঁদুর, উট, সিংহ, শিয়াল, সাপ ইত্যাদিকে দেখা ৷
৭। স্বপ্নে নিজেকে অনেক উঁচু কোনো যায়গা থেকে পড়ে যেতে দেখা ৷
৮। কোনো গোরস্থান বা পরিত্যক্ত যায়গা, অথবা কোনো মরুভূমির সড়কে হাটাচলা করতে দেখা৷
৯। বিশেষ আকৃতির মানুষ দেখা। যেমন: অনেক লম্বা, খুবই খাটো, কুচকুচে কালো ইত্যাদি ৷
১০। স্বপ্নে জ্বিন-ভুত দেখা ৷

* ঘুম ব্যতীত অন্য সময়ের লক্ষণ*

১। দীর্ঘ মাথাব্যথা (চোখ, কান, দাঁত ইত্যাদি সমস্যার কারণে নয়, এমনিতেই৷)
২। ইবাদত বিমুখতা: নামাজ, তিলাওয়াত, যিকির আযকারে আগ্রহ উঠে যাওয়া। মোটকথা, দিনদিন আল্লাহর থেকে দূরে সরে যাওয়া ৷
৩। মেজাজ বিক্ষিপ্ত হয়ে থাকা, কিছুতেই মন না বসা..
৪। ব্যাপক অলসতা; সবসময় অবসন্নতা ঘিরে রাখা
৫। মৃগীরোগ ( অর্থাৎ শরীরে খিচুনি উঠা বা কাপাকাপি করা৷)
৬। শরীরের কোনো অংঙ্গে ব্যাথা কিংবা বিকল হয়ে যাওয়া। ডাক্তাররা যেখানে সমস্যা খুজে পেতে বা চিকিতসা করতে অপারগ হচ্ছে।
উপরের এই লক্ষনগুলোর মধ্যে অনেকগুলো বা ৪/৫/৬ টা মিললেই ধরে নিতে পারেন আপনি জীন আছরের সমস্যায় আছেন। তখন আপনার জন্য রুকিয়া করা জরুরী হয়ে যাবে ৷
(০১) ঘাড়ে, পিঠের উপরের অংশে ব্যথা।
(০২) মেরুদন্ডের নিচের দিকে ব্যথা।
(০৩) প্রায় সময়ই শরীরে জ্বরজ্বর ভাব থাকা।
(০৪) চোখের অবস্থার অস্বাভাবিকতা।
(০৫) পেটে বিভিন্ন সমস্যা লেগেই থাকে।
(০৬) ঋতুস্রাবের অস্বাভাবিকতা (কম/বেশি, প্রচন্ড যন্ত্রণা ইত্যাদি)।
(০৭) পুরুষদের প্রস্রাবে সমস্যা (Infection)।
(০৮) তীব্র মাথা যন্ত্রণা, ঔষধে তেমন কাজ হয় না।
(০৯) শরীরের বিভিন্ন স্থানে ব্যথা।
(১০) রুচি ও ক্ষুধা কমে যাওয়া, সর্বদা পেট ভরাভরা অনুভব করা।
(১১) প্রায় সময়ই বমিবমি ভাব লাগা।
(১২) প্রচন্ড গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা।
(১৩) পেটে কোনো সমস্যা/অসুখ আছে, কিন্তু মডিকেল টেস্টে ধরা পড়ে না।
(১৪) স্বামী/স্ত্রী/পরিবার/সমাজের প্রতি প্রচন্ড বিতৃষ্ণা/বিরক্তি অনুভব হওয়া।
(১৫) বিকেলে/সন্ধ্যার দিকে প্রচন্ড বিষন্নতা, মেজাজ খারাপ থাকা।
(১৬) মাথা সবসময় ভারী হয়ে থাকা।
(১৭) মাথায় প্রচন্ড উত্তাপ অনুভব করা।
(১৮) প্রচন্ডভাবে ওয়াসওয়াসা বেড়ে যাওয়া।
(১৯) ইবাদত বন্দেগীতে প্রচন্ড অনীহা, অস্বস্তি লাগা ৷
(২০) ইবাদত বন্দেগীতে সমস্যার বৃদ্ধি পাওয়া।
(২১) কোনো রোগ দীর্ঘ্য-চিকিৎসায়ও ভালো না হওয়া।
(২২) শরীরের (ঘামে) পোড়া-পোড়া গন্ধ হওয়া।
(২৩) ঠিকভাবে ঘুম না হওয়া।
(২৪) ভয়ঙ্কর ভয়ঙ্কর স্বপ্ন দেখা।
(২৫) স্বপ্নে কোনো কিছু খাওয়া।
(২৬) স্বপ্নে কোনো হিংস্র প্রাণীকে ধাওয়া করতে দেখা ৷
(২৭) স্বপ্নে গোরস্থান বা কোনো নির্জন স্থানে নিজেকে বারবার দেখা।
(২৮) স্বপ্নে নিজেকে পুকুর, খাল, নদী, সমুদ্র ইত্যাদিতে নামতে দেখা। ইত্যাদি।
উপরের এই লক্ষনগুলোর মধ্যে অনেকগুলো বা ৪/৫/৬ টা মিললেই ধরে নিতে পারেন আপনি যাদুর সমস্যায় আছেন। তখন আপনার জন্য রুকিয়া করা জরুরী হয়ে যাবে ৷
১// স্বামি/ স্ত্রী যে কোন একজনের সংসার করতে ইচ্ছে করে না। সবকিছু ছেড়ে কোন একদিকে চলে যেতে মন চায় বারবার।
২// বাচ্চাদেরকে সহ্য হয় না। তেমন কোন কারণ ছাড়াই তাদের উপর অনেক বেশি রাগান্বিত হওয়া, গায়ে হাত তোলাসহ অনেক কিছুই হয়ে থাকে।
৩// সব সময় অস্থিরতা কাজ করে, কোন কিছুই ভালো লাগেনা।
৪// সাংসারিক কাজগুলো একদমই করতে ইচ্ছে করে না।
৫// শরীর প্রচন্ড দুর্বল বা নিস্তেজ হয়ে আসে। সারাদিন শুয়ে বসে থাকতে ইচ্ছে করে। স্বাস্থ্য ভালো থাকা সত্ত্বেও শরীরের শক্তি পাওয়া যায় না।
৬// স্বামী/ স্ত্রীতকে একদমই সহ্য হয় না। কোন কারণ ছাড়াই ঝগড়া বা রাগারাগি করা।
৭// ঘুমের মধ্যে শান্তি পাওয়া যায় না
উপরের এই লক্ষনগুলোর মধ্যে অনেকগুলো বা ৪/৫/৬ টা মিললেই ধরে নিতে পারেন আপনি সংসার নষ্টের যাদুর সমস্যায় আছেন। তখন আপনার জন্য রুকিয়া করা জরুরী হয়ে যাবে ৷
০১) বিয়ের আলোচনা শুরু হলেই অসুস্থ হয়ে পড়া।
০২) (সকল) পাত্র/প্রস্তাবদাতাকে খারাপ লাগা। প্রস্তাব মনমতো না হওয়া। অহেতুক সন্দেহ সৃষ্টি হওয়া।
০৩) কোনো কারণ ছাড়াই বিয়েতে আগ্রহহীন হওয়া।
০৪) ঠিকঠাক ঘুম না হওয়া। ঘুমের মধ্যে ভয় পাওয়া। ঘুম থেকে উঠার পর কষ্ট হওয়া।
০৫) প্রায় সময়ই মনে অস্থিরতা কাজ করা। সাধারণত বিকেল বা সন্ধ্যা থেকে এরকম হয়।
০৬) পিঠে প্রচন্ড ব্যাথা। বিশেষকরে কোমরের দিকে (পিঠের নিচের অংশে)।
০৭) মাথা যন্ত্রণা এবং তা চিকিৎসায় ভালো না হওয়া।
০৮) পেটে প্রায়সময়ই ব্যাথা হওয়া। ইত্যাদি।
উপরের এই লক্ষনগুলোর মধ্যে অনেকগুলো বা ৪/৫/৬ টা মিললেই ধরে নিতে পারেন আপনি বিয়ে ভাঙ্গা বা বিয়ে বন্ধ করার যাদুর সমস্যায় আছেন। তখন আপনার জন্য রুকিয়া করা জরুরী হয়ে যাবে ৷
০১) সামান্য বিষয় নিয়েই উভয়ের মধ্যে ব্যপক মতানৈক্য ও ঝগড়া-বিবাদ সৃষ্টি হওয়া। যদিও অন্যদের সাথে এরকম হয় না।
০২) একজনের নিকট অপরজনের সকল কাজ-কর্মই অপছন্দ হওয়া।
০৩) হঠাৎ ভালবাসা থেকে শত্রুতায় পরিবর্তিত হওয়া।
০৪) পরস্পর ক্ষমা না চাওয়া ও ক্ষমা না করা।
০৫) উভয়ের মাঝে প্রচন্ড সন্দেহের সৃষ্টি হওয়া।
০৬) স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে একজনের চেহারা অপরজনের চোখে বদলে যাওয়া।
০৭) একে অপরের ব্যবহৃত জিনিস ও বসার জায়গা অপছন্দ করা।
০৮) একে অপরের উপস্থিতি সহ্য করতে না পারা। সবসময় ভাল থাকে কিন্তু সঙ্গীর নিকট আসলেই গোলমাল শুরু হয়ে যায়। ইত্যাদি।
উপরের এই লক্ষনগুলোর মধ্যে অনেকগুলো বা ৪/৫/৬ টা মিললেই ধরে নিতে পারেন আপনি বিচ্ছেদের যাদুর সমস্যায় আছেন। তখন আপনার জন্য রুকিয়া করা জরুরী হয়ে যাবে ৷
০১) বারবার Conceive (গর্ভধারণ) হওয়ার পর Miscarriage (গর্ভপাত) হয়ে যাওয়া।
০২) মেরুদণ্ডের নিচের দিকে ব্যাথা।
০৩) ঘুমের মধ্যে অস্থিরতা। ঠিকভাবে ঘুম না হওয়া।
০৪) মানসিক অশান্তি। বিশেষকরে বিকাল থেকে।
০৫) ভয়ংকর ভয়ংকর স্বপ্ন দেখা।
০৬) সহজেই সবকিছু ভুলে যাওয়া।
০৭) বুকের মধ্যে শক্ত বা ভারি ভারি অনুভূত হওয়া। ইত্যাদি।
উপরের এই লক্ষনগুলোর মধ্যে অনেকগুলো বা ৪/৫/৬ টা মিললেই ধরে নিতে পারেন আপনি সন্তান না হওয়া বা গর্ভের সন্তান নষ্ট করার যাদুর সমস্যায় আছেন। তখন আপনার জন্য রুকিয়া করা জরুরী হয়ে যাবে ৷
(০১) সহবাস শুরুর আগেই হঠাৎ করে আগ্রহ/অনুভূতি হারিয়ে ফেলা।
(০২) অন্য সময় স্বাভাবিক থাকলেও মিলনের ঠিক আগ মুহুর্তে বিশেসাংগ নিস্তেজ হয়ে পড়া।
(০৩) স্ত্রী থেকে দুরে থাকা অবস্থায় নিজেকে সক্ষম মনে হলেও স্ত্রীর নিকট গেলেই নিস্তেজ/অক্ষম হয়ে পড়া।
(০৪) শারীরিকভাবে সুস্থ হওয়া (ফিট) সত্বেও মিলনে হঠাৎ করে অক্ষম হয়ে পড়া।
(০৫) (স্ত্রীদের ক্ষেত্রে) স্বামী কাছে আসলে অস্বস্তি লাগা।
(০৬) সহবাস শুরু করতেই হঠাৎ করে অনুভূতি হারিয়ে ফেলা।
(০৭) বিছানায় আসলেই অজ্ঞানের মতো ঘুমিয়ে যাওয়া (স্বামী/স্ত্রী অথবা উভয়ই)।
(০৮) সহবাস করলেও যৌনসূখ বা স্বাধ অনুভব না হওয়া। ইত্যাদি।
উপরের এই লক্ষনগুলোর মধ্যে অনেকগুলো বা ৪/৫/৬ টা মিললেই ধরে নিতে পারেন আপনি সহবাসে অক্ষম করার যাদুর সমস্যায় আছেন। তখন আপনার জন্য রুকিয়া করা জরুরী হয়ে যাবে ৷
০১) প্রচন্ড অসুস্থ অথচ মেডিকেল টেস্টে ধরা না পড়া।
০২) প্রচন্ড অরুচি। দিনদিন প্রচন্ড স্বাস্থ্যহানি ঘটা।
০৩) মাঝে মাঝে শরীর ঝাকুনি বা খিচুনী দিয়ে সেন্সলেস হয়ে যাওয়া।
০৪) পঞ্চইন্দ্রীয়ের কোনো একটি দুর্বল বা অকেজো হয়ে যাওয়া।
০৫) শরীরের কোনো অঙ্গে সর্বদা ব্যথা থাকা।
০৬) পুরো শরীর অশাড়/নিশ্চল হয়ে যাওয়া।
০৭) কোনো অঙ্গ একেবারে অচল হয়ে যাওয়া। ইত্যাদি।
উপরের এই লক্ষনগুলোর মধ্যে অনেকগুলো বা ৪/৫/৬ টা মিললেই ধরে নিতে পারেন আপনি অসুস্থ বানানো বা হত্যা করার যাদুর সমস্যায় আছেন। তখন আপনার জন্য রুকিয়া করা জরুরী হয়ে যাবে ৷
(০১) হঠাৎ কারো প্রতি অতিমাত্রায় আসক্ত হয়ে পড়া।
(০২) স্বামী/স্ত্রীকে দেখার জন্য অস্থির হয়ে যাওয়া।
(০৩) সহবাসের জন্য অধৈর্য্য হয়ে যাওয়া।
(০৪) হঠাৎ কারো প্রতি তীব্র টান অনুভব করা (অযৌক্তিকভাবে)।
(০৫) নির্দিষ্ট কোনো ব্যক্তির কথা সর্বদা মনের মধ্যে চলতে থাকা। ইত্যাদি।
উপরের এই লক্ষনগুলোর মধ্যে অনেকগুলো বা ৪/৫/৬ টা মিললেই ধরে নিতে পারেন আপনি আসক্তকারী যাদুর সমস্যায় আছেন। তখন আপনার জন্য রুকিয়া করা জরুরী হয়ে যাবে ৷
০১) পড়ালেখায় হঠাৎ করে অবনতি। স্মৃতিশক্তি অস্বাভাবিকভাবে লোপ পাওয়া।
০২) পরীক্ষা আসলেই অসুস্থ হয়ে পড়া।
০৩) কথাবার্তা, কাজকর্মে ভুলভ্রান্তি বেড়ে যাওয়া। ওয়াসওয়াসা বেড়ে যাওয়া।
০৪) ঘুম না আসা। ঠিকভাবে ঘুমাতে না পারা।
০৫) ভয়ংকর স্বপ্ন দেখা। স্বপ্নে কেউ ধাওয়া করা।
০৬) একস্থানে বেশীক্ষণ স্থির থাকতে না পারা। কোনো কাজ ধীরস্থিরভাবে করতে না পারা। সিরিয়াসনেস কমে যাওয়া।
০৭) জাগ্রত অবস্থায় “কেউ যেন ডাকছে” এরকম মনে হওয়া।
০৮) অকারণে হুটহাট বাড়ির বাইরে চলে যাওয়া, যেতে ইচ্ছে করা।
০৯) মাঝেমাঝে পাগলের মতো আচরণ করা।
১০) পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে উদাসীন হওয়া। ছেড়া ও ময়লা কাপড় পরতে ইচ্ছে হওয়া।
১১) চোখের অবস্থা পরিবর্তন এবং অসুন্দর হয়ে যাওয়া। ইত্যাদি।
উপরের এই লক্ষনগুলোর মধ্যে অনেকগুলো বা ৪/৫/৬ টা মিললেই ধরে নিতে পারেন আপনি মস্তিষ্কবিকৃতি বা পড়ালেখা নষ্ট করার যাদুর সমস্যায় আছেন। তখন আপনার জন্য রুকিয়া করা জরুরী হয়ে যাবে ৷

রুকিয়ার উপকারিতা ৷

রুকিয়ার মাধ্যমে জ্বীন , জাদু ও বদনজর জনিত সকল সমস্যার শরিয়াভিত্তিক হালালভাবে খুব সঠিক ও সহজ সমাধান পাওয়া যায় ৷

মুসলিম ভাই-বোনদের বিপদে সহায়তা করা হয় ৷

রুকিয়ার মাধ্যমে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর একটা সুন্নাহ জিন্দা হয় ৷

কুরআনের সাথে সম্পর্ক গভীর হয় ৷

তাল্লুক মাআল্লাহ বা আল্লাহ তায়ালার সাথে সম্পর্ক মজবুত হয় ৷

কুফরের বিরুদ্ধে এবং তাওহিদের পক্ষে সংগ্রাম করা হয় ৷

আল্লাহ তাআলার উপর তাওয়াক্কুল বা ভরসা বৃদ্ধি পায়৷

দ্বীনের দাওয়াত দেয়ার সুযোগ পাওয়া যায়৷

মোট কথা, সমাজ থেকে জাদু ও কুফুরি-ফিতনা নির্মূল করতে,জাদুকরদের থেকে উম্মাহকে দূরে রাখতে এবং রাসূল সা: এর ভুলে যাওয়া মৃতপ্রায় সুন্নাহকে পুনর্জীবিত করতে এবং নিজের বা নিজের পরিবারকে জ্বীন, জাদু ও বদনজরের সৃষ্ট সমস্যা থেকে বাচাতে রুকিয়ার গুরুত্য ও প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।
তাই যখনি আমরা নিজেরা কিংবা আমাদের পরিবার বর্গ জ্বীন, জাদু বা বদনজরে আক্রান্ত হলে সাথে সাথে কোরআন সুন্নাহ ভিত্তিক রুকিয়া করে নিজেকে ও নিজের ফ্যামেলিকে সুস্থ রাখার চেষ্টা করব ৷ আর নিজেরা রুকিয়া করতে সক্ষম না হলে ভালো অভিজ্ঞতা সম্পন্য কোনো রাকির স্মরনাপন্য হবো, যিনি আপনাদেরকে সঠিক ভাবে রুকিয়ে করে দিতে পারেন এবং এ মহা মসিবত থেকে বাঁচার জন্য সহায়তা করতে পারেন ৷

হিজামার উপকারিতা

عن أنس بن مالك – رضي الله عنه – قال:قال رسول الله صلي الله عليه وسلم:  إن أفضل ما تداويتم به الحجامة، أو هو من أمثل دوائكم

আনাস বিন মালিক (রা.) বলেন, ‘রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, তোমরা যেসব পদ্ধতিতে চিকিৎসা কর, হিজামা সেগুলোর মধ্যে সবচে উত্তম ব্যবস্থা ৷ অথবা (বলেছেন) এটি তোমাদের ঔষধের মধ্যে অধিকতর ফলপ্রসূ ঔষধ।’ (মুসলিম, হাদিস : ৩৯৩০)

হিজামা (শিঙ্গা/CUPPING) এর মাধ্যমে যে সব সমস্যা /রোগের উপকারিতা পাওয়া যায় তাহলো:

দীর্ঘমেয়াদী মাথাব্যথা

রক্তদূষণ

ঘুমের ব্যাঘাত (insomnia)

বাতের ব্যাথা / কোমর ব্যাথা / পায়ে ব্যাথা / মাংসপেশীর ব্যাথা (muscle strain) / দীর্ঘমেয়াদী পেট ব্যথা

ব্যাক পেইন / হাঁটু ব্যাথা / সাধারন মাথা ব্যাথা / ঘাড়ে ব্যাথা /হাড়ের স্থানচ্যুতি জনিত ব্যাথা

হাঁপানি (asthma) / গ্যাস্ট্রিক পেইন

দীর্ঘমেয়াদী চর্মরোগ (Chronic Skin Diseses) / ত্বকের নিম্নস্থিত বর্জ্য নিষ্কাশন

ফোঁড়া-পাঁচড়া …সহ হিজামার মাধ্যেমে আরও অনেক রোগের উপকারিতা রয়েছে ৷

আমরা যে সকল বিষয়ে চিকিৎসা প্রদান করে থাকি

বদনজরের চিকিৎসা ৷

জ্বীনে ধরা রুগির চিকিৎসা ৷

জ্বীন শয়তানের উপদ্রপ থেকে বাঁচতে বাড়ি বন্ধ করা ৷

জ্বীন, জাদু, বদনজর , চুলকানি, সব ধরনের ব্যাথা, ,গ্যাস্টিক ইত্যাদি রোগের জন্য হিজামা ৷

সর্ব প্রকার জাদুতে আক্রান্ত রুগির চিকিৎসা, যেমন:

(ক) আয় উন্নতি ও ব্যবসা বানিজ্যে ক্ষয় খতির জাদু ৷
(খ) অসুস্থ বা হত্যা করার জাদু ৷
(গ) বিবাহ না হলে বিবাহ বন্ধ করে রাখার জন্য জাদু ৷
(ঘ) সংসার নষ্ট বা বিবাহ বিচ্ছেদের জন্য স্বামি স্ত্রীর মাঝে জাদু ৷
(ঙ) পড়াশুনা নষ্ট করার জন্য জাদু ৷
(চ) পাগল বানানোর জন্য জাদু ৷
(ছ) গর্ভের সন্তান নষ্টের জন্য জাদু ৷
(জ) সহবাসে অক্ষম করার জাদু ৷
(ঝ) কোন স্থান থেকে উচ্ছেদের জাদু ৷
(ঞ) বশি করন বা আশক্ত করার জন্য জাদু ...সহ যতো প্রকারের জাদু সমাজে প্রচলিত রয়েছে আমরা সবগুলোর কোরআন সুন্নাহ ভিত্তিক চিকিৎসা প্রদান করে থাকি ৷

কেন আমাদের কাছ থেকে রুকিয়া / হিজামা করাবেন?

আমরা পরিপূর্ণভাবে কোরআন-সুন্নাহ ভিত্তিক চিকিৎসা প্রদান করি ৷ তাই এখানে এসে আল্লাহর কালামের উসিলায় সঠিক সমাধান পাবেন ও সুস্থতা পর্যন্ত পৌছতে পারবেন ইনশাআল্লাহ ৷

কেয়ারফুলি ও যত্ন সহকারে দীর্ঘ সময় নিয়ে প্রত্যেকটা রোগী দেখি ৷

প্রতিদিন কন্টিনিউ রোগীদের সাথে যোগাযোগ রাখি ৷

পরিপূর্ণ সুস্থ হওয়া পর্যন্ত রুগিদের প্রত্যেকটা সমস্যা নিজেরা সমাধান করার চেষ্টা করি ৷

সিমাতিরিক্ত চার্জ করিনা ৷

আমাদের কাছে পূর্ণাঙ্গ সলিউশন পাবে ইনশাআল্লাহ ৷

শুরুতে নির্দিষ্ট একটা ফি গ্রহণ করার পর সুস্থতা পর্যন্ত ৫/৬ মাস যত সময়ই লাগুক এরপর চিকিৎসা বাবদ আর কোন ফি নেয়া হয় না ৷

রোগীরা আমাদের কাছে একেবারে সুস্থতা পর্যন্ত একটা প্রপার ও পূর্ণাঙ্গ গাইডলাইন পাবে ইনশাল্লাহ

আমাদের পূর্বের কাস্টমারদের রিভিউ

রুকিয়া ডায়াগনোসিস ফি

নিয়মিত ফি

২০০০ টাকা

অফার ফি মাত্র

৯৯৯ টাকা

তাই দেরি না করে আজই নিচের বাটনে ক্লিক করে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিন৷

অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে সঠিক তথ্য দিয়ে নিচের ফর্ম পূরণ করুন

অর্ডারের তথ্য

সর্বমোট

Product Subtotal
Jismani  × 1 ৳ 2,500.00
Subtotal ৳ 2,500.00
Total ৳ 2,500.00
  • Pay with cash upon delivery.

Your personal data will be used to process your order, support your experience throughout this website, and for other purposes described in our privacy policy.

© 2023  Ruqyah Solutions . All Rights Reserved. Designed By SAM